পরিবারের বড় ছেলে হওয়াটা কি অপরাধ
পরিবারের বড় ছেলে হওয়াটা কি অপরাধ
একটা সংসারে পরিবারের বড় ছেলে হওয়াটা আসলে অনেক বড় একটা অপরাধের ন্যায়, আর সেই সংসারটা যদি হয় একটা মধ্যবিত্ত পরিবার তাহলে তো আরো মারত্মক। আসলে বড় হয়ে জন্ম নেওয়াটা নিজের উপর নির্ভর করে না, এটা সম্পূর্ণ সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা। তাই একে অপরাধ বলাটা ঠিক হবে না, তবে আমি বলতে চাই এটা অনেক বেশী কষ্টের বা চ্যালেঞ্জিং। সত্যিকার অর্থেই পরিবারে একটা বড় ছেলে হয়ে আসার পিছনের অনেক বেশি কষ্ট লুকিয়ে থাকে। যদিও ছোট বেলাটা একটু ভাল সময় অতিবাহিত হয়।কিন্তু পরের সময়টা কঠিন। হয়তো বা আমার কাছে যেগুলো কষ্টকর মনে হবে অন্যের কাছে সেগুলোর ব্যাখ্যা অর্থহীন। কিন্তু আমার কাছে অনেক ছোট ছোট বিষয় গুলোও অনেক বেশি অনুভুতি নিয়ে খেলা করে।
বা অনেক বেশি কষ্ট দেয়।ঘরের বড় সন্তান হিসাবে সবসময় সব বিষয়ে নিজের স্বার্থটায় ছাড় দেওয়া লাগে, প্রথমে ছোটদের কথা বিবেচনা করে পরে নিজেরটা ভাবতে হয়। হ্যাঁ এটা অনেক সাধারণ ব্যাপার, কিন্তু অনেক সময় নিজের এই প্রাপ্তি আর অপূর্ণতার খেলার ছলে নিজের স্বপ্ন গুলোই অপূর্ণ থেকে যায়। আর কোন এক সময় সেই স্বপ্ন গুলো মেঘের আড়ালে ঢাকা পড়ে যায়, হারিয়ে যায় শুধুমাত্র কল্পনার জগতে। বাবা-মার প্রথম সন্তান হিসাবে সব সময় নিজের উপর একটা বাড়তি চাপ থাকে, হয়তো কারো উপর সেটা পারিবারিক ভাবে কারো বা আবার নিজের মানসিকতা থেকে সৃষ্ট। সবসময় নিজেকে আড়াল করে রাখতে হয় অন্যদের থেকে, নিজের সম্পর্কে কাউকে বুঝতে দেওয়া যাবে না এরকম মনভাব নিয়ে।কিছু বুঝেও নাবুঝার ভান করতে হয়। শুনেও না শুনার ভান করতে হয়।আসলে সত্যি বলতে কেউ বুঝার চেষ্টাটাও করে না, কারণ সবার কাছে একটাই মনভাব... সে তো সবার বড় নিজেরটা নিজেই পোষিয়ে নিবে, সবার বড় তো একটু বুঝতে হবে... এরকম টাইপ।কিন্তু এই উত্তাল ঢেউয়ের সাতার কেটে যেতে হয় বেসির ভাগ সময়, আমাকে কেউ কখনো দেখতে চায় না, কেউ কখনো আমাকে বুঝতে চাই না, বুজতে চাইনা আমার জীবনের লক্ষটা কি!।একটু অতিরিক্ত মানুষিক চাপ সহ্য করতে হয় , মাঝেমাঝে আমার সহ্য সীমা অতিক্রম করে কিন্তু এরপরেও আমাকে নিরব থাকতে হয়,
কেন জানেন শুধু মাদ্রাসা লাইনে লেখা পরা করার কারনে। মাদ্রাসায় পড়ে শিখেছি ধর্য কাকে বলে সবর কাকে বলে মাদ্রাসায় পড়ার কারনে কেমন জানি আজ আমি বুবা সব শুনি কাওকে কিছু বলতে পারিনা, যদি আমার দ্বারা কষ্ট পায় যদি কেও আমাকে বদদোয়া করে
যদি রাগে কোন এমন কথা বলে ফেলি যার দ্বারা আমাকে গৃনা করে। আমার জন্য না বরং আমার পরিবারের জন্য নিরব থাকতে হয়।সব সময় চাই ভাল থাকার জন্য আর সে অনুযায়ী প্রচেষ্টা করি, হাজার দু:খেও সবার সামনে সুখের অভিনয় করে চলি কিন্তু চারপাশের কিছু আপনরূপী মানুষজন আমাকে নিয়ে সমালোচনা করে। তখন কষ্টে চখে পানি চলে আসে কিন্তু কাওকে বুঝতে দেইনা। ধর্য ধারন করি এই কারনে যে ধর্যের ফল অনেক ভাল হয় আল্লাহ কোরআনে বলেছে,, নিশ্চয় আল্লাহ ধর্যশিলদের সাথে আছেন।আল্লাহ অবশ্যই ধর্যের প্রতিদান দিবেন। আল্লাহ সবাইকে দুঃখ কষ্টে ধর্য ধারন করার তৌফিক দান করুন,, আমিন,,লেখাটা কারো জিবনের সাথে মিলে গেলে কমেন্ট করতে পারেন।
একটা সংসারে পরিবারের বড় ছেলে হওয়াটা আসলে অনেক বড় একটা অপরাধের ন্যায়, আর সেই সংসারটা যদি হয় একটা মধ্যবিত্ত পরিবার তাহলে তো আরো মারত্মক। আসলে বড় হয়ে জন্ম নেওয়াটা নিজের উপর নির্ভর করে না, এটা সম্পূর্ণ সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা। তাই একে অপরাধ বলাটা ঠিক হবে না, তবে আমি বলতে চাই এটা অনেক বেশী কষ্টের বা চ্যালেঞ্জিং। সত্যিকার অর্থেই পরিবারে একটা বড় ছেলে হয়ে আসার পিছনের অনেক বেশি কষ্ট লুকিয়ে থাকে। যদিও ছোট বেলাটা একটু ভাল সময় অতিবাহিত হয়।কিন্তু পরের সময়টা কঠিন। হয়তো বা আমার কাছে যেগুলো কষ্টকর মনে হবে অন্যের কাছে সেগুলোর ব্যাখ্যা অর্থহীন। কিন্তু আমার কাছে অনেক ছোট ছোট বিষয় গুলোও অনেক বেশি অনুভুতি নিয়ে খেলা করে।
বা অনেক বেশি কষ্ট দেয়।ঘরের বড় সন্তান হিসাবে সবসময় সব বিষয়ে নিজের স্বার্থটায় ছাড় দেওয়া লাগে, প্রথমে ছোটদের কথা বিবেচনা করে পরে নিজেরটা ভাবতে হয়। হ্যাঁ এটা অনেক সাধারণ ব্যাপার, কিন্তু অনেক সময় নিজের এই প্রাপ্তি আর অপূর্ণতার খেলার ছলে নিজের স্বপ্ন গুলোই অপূর্ণ থেকে যায়। আর কোন এক সময় সেই স্বপ্ন গুলো মেঘের আড়ালে ঢাকা পড়ে যায়, হারিয়ে যায় শুধুমাত্র কল্পনার জগতে। বাবা-মার প্রথম সন্তান হিসাবে সব সময় নিজের উপর একটা বাড়তি চাপ থাকে, হয়তো কারো উপর সেটা পারিবারিক ভাবে কারো বা আবার নিজের মানসিকতা থেকে সৃষ্ট। সবসময় নিজেকে আড়াল করে রাখতে হয় অন্যদের থেকে, নিজের সম্পর্কে কাউকে বুঝতে দেওয়া যাবে না এরকম মনভাব নিয়ে।কিছু বুঝেও নাবুঝার ভান করতে হয়। শুনেও না শুনার ভান করতে হয়।আসলে সত্যি বলতে কেউ বুঝার চেষ্টাটাও করে না, কারণ সবার কাছে একটাই মনভাব... সে তো সবার বড় নিজেরটা নিজেই পোষিয়ে নিবে, সবার বড় তো একটু বুঝতে হবে... এরকম টাইপ।কিন্তু এই উত্তাল ঢেউয়ের সাতার কেটে যেতে হয় বেসির ভাগ সময়, আমাকে কেউ কখনো দেখতে চায় না, কেউ কখনো আমাকে বুঝতে চাই না, বুজতে চাইনা আমার জীবনের লক্ষটা কি!।একটু অতিরিক্ত মানুষিক চাপ সহ্য করতে হয় , মাঝেমাঝে আমার সহ্য সীমা অতিক্রম করে কিন্তু এরপরেও আমাকে নিরব থাকতে হয়,
কেন জানেন শুধু মাদ্রাসা লাইনে লেখা পরা করার কারনে। মাদ্রাসায় পড়ে শিখেছি ধর্য কাকে বলে সবর কাকে বলে মাদ্রাসায় পড়ার কারনে কেমন জানি আজ আমি বুবা সব শুনি কাওকে কিছু বলতে পারিনা, যদি আমার দ্বারা কষ্ট পায় যদি কেও আমাকে বদদোয়া করে
যদি রাগে কোন এমন কথা বলে ফেলি যার দ্বারা আমাকে গৃনা করে। আমার জন্য না বরং আমার পরিবারের জন্য নিরব থাকতে হয়।সব সময় চাই ভাল থাকার জন্য আর সে অনুযায়ী প্রচেষ্টা করি, হাজার দু:খেও সবার সামনে সুখের অভিনয় করে চলি কিন্তু চারপাশের কিছু আপনরূপী মানুষজন আমাকে নিয়ে সমালোচনা করে। তখন কষ্টে চখে পানি চলে আসে কিন্তু কাওকে বুঝতে দেইনা। ধর্য ধারন করি এই কারনে যে ধর্যের ফল অনেক ভাল হয় আল্লাহ কোরআনে বলেছে,, নিশ্চয় আল্লাহ ধর্যশিলদের সাথে আছেন।আল্লাহ অবশ্যই ধর্যের প্রতিদান দিবেন। আল্লাহ সবাইকে দুঃখ কষ্টে ধর্য ধারন করার তৌফিক দান করুন,, আমিন,,লেখাটা কারো জিবনের সাথে মিলে গেলে কমেন্ট করতে পারেন।
কোন মন্তব্য নেই